প্রেশার কুকারে রান্না মানেই কম জ্বালানি খরচ, কম সময় খরচ। কিন্তু সব খাবার প্রেশার কুকারে রান্নার উপযুক্ত নয়। কিছু খাবার এতে রান্না করলে স্বাদ নষ্ট হয়ে যেতে পারে, এমনকি স্বাস্থ্যের ক্ষতিও হতে পারে। সময় বাঁচাতে গিয়ে যদি খাবারের গুণমান ও স্বাদ নষ্ট হয়, তা হলে লাভের বদলে ক্ষতিই হবে। নির্দিষ্ট কয়েকটি খাবার প্রেশার কুকারে রান্না করলে সেগুলি অতিরিক্ত সেদ্ধ হয়ে যায়। তাতে গঠনও যেমন নষ্ট হয়, ক্ষতিকারক রাসায়নিকও উৎপাদিত হতে পারে। রইল তেমনই পাঁচটি খাবারের নাম।
১. চাল- চাল প্রেশার কুকারে রান্না করলে তার মধ্যে থাকা স্টার্চ অনেক বেশি মাত্রায় বেরিয়ে আসে। এর ফলে আক্রিলামাইড নামক একটি ক্ষতিকর রাসায়নিক গঠিত হতে পারে, যা স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর বলে মনে করা হয়।
২. আলু- আলুতে বেশি পরিমাণে স্টার্চ থাকে। প্রেশার কুকারে রান্না করলে এই স্টার্চ অতিরিক্ত পরিমাণে বেরিয়ে যায়। ফলে আলু নরম হয়ে গলে যেতে পারে। তাতে আলুর স্বাদ ও গঠন, দুই-ই নষ্ট হয়।
৩. পাস্তা- প্রেশার কুকারে পাস্তা রান্না করলে একেবারে গলে গিয়ে লেগে যেতে পারে পাত্রে। তার মূল কারণ, পাস্তা দ্রুত সেদ্ধ হয়ে যায় এবং এতে থাকা স্টার্চ সহজেই ছড়িয়ে পড়ে।
৪. ক্রিম বা দুগ্ধজাত পণ্য- যে সব খাবারে উপকরণ হিসেবে দুধ, ক্রিম বা পনির থাকে, সেগুলি প্রেশার কুকারে রাঁধলে দুধ কেটে গিয়ে দলা পেকে যেতে পারে। এতে খাবারের স্বাদ যেমন খারাপ হয়, তেমনই দেখতেও খারাপ লাগে।
৫. মাছ- মাছের গঠন খুবই নরম ও পাতলা। প্রেশার কুকারের উচ্চ তাপে মাছ রাঁধলে টুকরোগুলি ভেঙে যেতে পারে বা শুকিয়ে যেতে পারে, ফলে এর স্বাদ নষ্ট হয়।
১. চাল- চাল প্রেশার কুকারে রান্না করলে তার মধ্যে থাকা স্টার্চ অনেক বেশি মাত্রায় বেরিয়ে আসে। এর ফলে আক্রিলামাইড নামক একটি ক্ষতিকর রাসায়নিক গঠিত হতে পারে, যা স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর বলে মনে করা হয়।
২. আলু- আলুতে বেশি পরিমাণে স্টার্চ থাকে। প্রেশার কুকারে রান্না করলে এই স্টার্চ অতিরিক্ত পরিমাণে বেরিয়ে যায়। ফলে আলু নরম হয়ে গলে যেতে পারে। তাতে আলুর স্বাদ ও গঠন, দুই-ই নষ্ট হয়।
৩. পাস্তা- প্রেশার কুকারে পাস্তা রান্না করলে একেবারে গলে গিয়ে লেগে যেতে পারে পাত্রে। তার মূল কারণ, পাস্তা দ্রুত সেদ্ধ হয়ে যায় এবং এতে থাকা স্টার্চ সহজেই ছড়িয়ে পড়ে।
৪. ক্রিম বা দুগ্ধজাত পণ্য- যে সব খাবারে উপকরণ হিসেবে দুধ, ক্রিম বা পনির থাকে, সেগুলি প্রেশার কুকারে রাঁধলে দুধ কেটে গিয়ে দলা পেকে যেতে পারে। এতে খাবারের স্বাদ যেমন খারাপ হয়, তেমনই দেখতেও খারাপ লাগে।
৫. মাছ- মাছের গঠন খুবই নরম ও পাতলা। প্রেশার কুকারের উচ্চ তাপে মাছ রাঁধলে টুকরোগুলি ভেঙে যেতে পারে বা শুকিয়ে যেতে পারে, ফলে এর স্বাদ নষ্ট হয়।